১৯১৩: ময়মনসিংহের মুক্তাগাছায় আঘাত হানে। ৫০০ জনের প্রাণহানি ঘটে।
১৯১৭: খুলনায় আঘাত হানে। ৪৩২ ব্যক্তি নিহত।
১৯৪২: সুন্দরবনে আঘাত হানে। বন্যপ্রাণী মারা যায় এবং বহু নৌযান ডুবে যায়।
১৯৪১: মেঘনা মোহনায় বহু মানুষ ও গবাদি পশুর প্রাণহানি ঘটে।
১৯৪৮: চট্টগ্রাম ও নোয়াখালীতে এক হাজারেরও বেশি প্রাণহানি ঘটে।
১৯৫৮ (২১-২৪ অক্টোবর): চট্টগ্রামের সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চল, লক্ষাধিক পরিবার গৃহহীন হয় এবং মারা যায় অনেকে।
১৯৬০ (৯-১০ অক্টোবর): নোয়াখালীর বাকেরগঞ্জ, ফরিদপুর ও পটুয়াখালী জেলায় আঘাত হানে। চরজব্বার, চরআমিনা, চরভাটা, রামগতি, হাতিয়া ও নোয়াখালরি প্রায় তিনহাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে।
১৯৬০ (৩০-৩১ অক্টোবর): চট্টগ্রাম, নোয়াখালী, বাকেরগঞ্জ, ফরিদপুর, পটুয়াখালী এবং মেঘনার মোহনার পূর্বাঞ্চলে আঘাত হানে। ১০ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু ঘটে। সাড়ে পাচ লাখ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়।
১৯৬১ (৯ মে): বাগেরহাট ও খুলনা সদরে আঘাত হানে। ১১ হাজার ৪৬৮ জনের মৃত্যু হয়।
১৯৬২ (২৬-৩০ অক্টোবর): ফেনীতে আঘাত হানে। এক হাজার মানুষের মৃত্যু ঘটে।
Saturday, April 19, 2008
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
0 টি মন্তব্য:
Post a Comment
আপনার প্রাসঙ্গিক মন্তব্য, ভাবনা, ভিন্নমত প্রকাশ করুন। প্রকাশ্যে মন্তব্য করতে না চাইলে ইমেইল করুন।