সমকাল পত্রিকার সংবাদে বলা হয়েছে:-
বাংলাদেশ সময় বেলা ২টা ৪ মিনিট ৬ সেকেন্ডে শুরু হয়ে সন্ধ্যা ৬টা ৩৮ মিনিট ২৪ সেকেন্ডে সূর্যগ্রহণ শেষ হবে। সর্বোচ্চ গ্রহণ বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ২১ মিনিট ৬ সেকেন্ডে ঘটবে। গ্রহণের সর্বোচ্চ মাত্রা হবে ১ দশমিক শহৃন্য চার (১.০৪) এবং তা ২ মিনিট ৩০ সেকেন্ড স্থায়ী হবে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদফতরের (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে কানাডার নিউ ফাউন্ডল্যান্ড দ্বীপের পূর্বদিকে স্থানীয় সময় ৪টা ৩৫ মিনিট ৮ সেকেন্ডে সহৃর্যগ্রহণ শুরু হবে। অন্যদিকে বঙ্গোপসাগরে ভারতের তামিলনাড়ূ উপকূলের পূর্বদিকে স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ২০ মিনিট ৪৯ সেকেন্ডে গ্রহণ শেষ হবে। কানাডার ভিসকাউন্ড মেলভিল সাউন্ড প্রণালীতে স্থানীয় মান সময় বেলা ২টা ৩০ মিনিট ৭ সেকেন্ড কেন্দ্রীয় গ্রহণ শুরু হবে। চীনের নানকিং শহরের উত্তর-পশ্চিম দিকে স্থানীয় সময় সল্পব্দ্যা ৬টা ৫৫ মিনিট ৩২ সেকেন্ডে কেন্দ্রীয় গ্রহণ শেষ হবে। রাশিয়ার ওব উপসাগরে স্থানীয় সময় বিকেল ৩টা ১০ মিনিট ১৫ সেকেন্ডে সর্বোচ্চ গ্রহণ ঘটবে। শুধু ওই স্থানেই গ্রহণের সর্বোচ্চ গ্রহণ মাত্রা হবে ১.০৪ এবং তা ২ মিনিট ৩০ সেকেন্ড স্থায়ী হবে।
২১ শতকের এটা ৬ষ্ঠ সূর্যগ্রহণ। এস্ট্রনমি.কম এর খবরে বলা হয়েছে আজকের সূর্যগ্রহণ পূর্ণভাবে দেখা যাবে কানাডা, আর্কটিক অঞ্চল, গ্রীনল্যান্ড, রাশিয়া এবং চীন থেকে। এই অঞ্চলের বাহির থেকে আংশিক সূর্যগ্রহণ চোখে পড়বে।
আজকের সূর্যগ্রহণ সম্পর্কে কিছু তথ্য:
এই সূর্যগ্রহণ ছড়িয়ে পড়বে মোট ৬২০০ (১০,০০০ কি.মি.) মাইল এলাকাজুড়ে।
চাদের ছায়া সর্বউত্তরে পৌঁছাবে, আর্কটিক সাগরের ৮৩ ডিগ্রী ৪৭ মিনিট ল্যাটিচিউডে।
ছায়ার প্রস্থ হবে ১৪৭ মাইল বা ২৩৭ কি. মি.
ছায়ার পথ হল ৬,৩২৫ মাইল (১০,২০০কি.মি.) লম্বা
সূর্যগ্রহণকালীন সময়ে চাদের ছায়া পৃথিবীর ০.৪ ভাগ জায়গায় ছড়িয়ে পড়বে।
সূর্যগ্রহণ স্থায়ী হবে ২ ঘন্টা ৩ মিনিট। কিন্তু মূল গ্রহণ হ ২ মিনিট ২৭ সেকেন্ডব্যাপী।
ছবিসূত্র:
- নড়াচড়া করা ছবিটা নেয়া হয়েছে উইকিপিডিয়া থেকে।
- সূর্যগ্রহণের যাত্রাপথের ছবিটা নেয়া হয়েছে Astronomy.com থেকে। এই ছবিটা বেশ বড়। ছবির উপরে ক্লিক করলে বড় ছবি দেখা যাবে।
0 টি মন্তব্য:
Post a Comment
আপনার প্রাসঙ্গিক মন্তব্য, ভাবনা, ভিন্নমত প্রকাশ করুন। প্রকাশ্যে মন্তব্য করতে না চাইলে ইমেইল করুন।